চোখে ছানি পড়া - Cataract - Kolkata Herbal. Ginseng.Homeo Unani Herbal Medicine.Repertory Materia Medicia.

Kolkata Herbal. Ginseng.Homeo Unani Herbal Medicine.Repertory Materia Medicia.

ফোনে অর্ডার দিতে: 01720000039 অর্ডার করার জন্য প্রোডাক্ট কোডটি লিখে কল বা SMS, Whatsapp, IMO করুন. সারা বাংলাদেশ কুরিয়ারে ডেলিভারি । Ginseng Alkushi Ashwagandha জিনসিং আলকুশি, অশ্বগন্ধা শিমুল

SUBTOTAL :
homeo
চোখে ছানি পড়া - Cataract

চোখে ছানি পড়া - Cataract

Short Description:

Product Description

 ♦♦ চোখে ছানি পড়া - Cataract



চোখের ছানি পড়ার প্রথম দিকে অথবা মাঝামাঝি পর্যায়ে থাকলে হোমিওপ্যাথিক ঔষধে সেটি অপারেশন ছাড়াই সারানো যায়। অর্থাৎ বলা যায় চোখের ছানি 9০% ভাগ পরিপক্ক (mature) হলেও সেটিকে ঔষধে সারানো যায় কিন্তু ১০০% ম্যাচিউরিটি লাভ করলে সেটিকে অপারেশন

 ছাড়া অনেক সময় দূর করা যায় না। তবে অপারেশান করলেও সাধারণত দুয়েক বছর পরই আবার অনেকের ছানি ফিরে আসে। Calcarea Fluorata : বার্ধক্যজনিত চোখের ছানি দূর করতে এটি একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। নিম্নশক্তিতে কয়েক মাস খেতে হতে পারে। Sulphur :

 চুলকানী-চর্মরোগ বেশী হয়, সকাল ১১টার দিকে ভীষণ ক্ষুধা পায়, শরীরের বিভিন্ন স্থানে জ্বালাপোড়া করে, নোংরা স্বভাবের, গোসল করতে চায় না, ভাবুক বা দার্শনিক স্বভাবের, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা থাকে, একই রোগ বার বার দেখা দেয় ইত্যাদি লক্ষণ যাদের মধ্যে পাওয়া যাবে,

তাদের চোখের ছানি সালফার প্রয়োগে সেরে যাবে। Phosphorus : ফসফরাসের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এই রোগীরা খুব দ্রুত লম্বা হয়ে যায় (এবং এই কারণে হাঁটার সময় সামনের দিকে বেঁকে যায়), অধিকাংশ সময় রক্তশূণ্যতায় ভোগে, রক্তক্ষরণ হয় বেশী, অল্প একটু কেটে

গেলেই তা থেকে অনেকক্ষণ রক্ত যায়, রোগী বরফের মতো কড়া ঠান্ডা পানি খেতে চায়, মেরুদন্ড থেকে মনে হয় তাপ বেরুচ্ছে, একা থাকতে ভয় পায় ইত্যাদি ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে সেটি আপনার চোখে ছানি সারিয়ে দিবে। Silicea : সিলিশিয়ার রোগীরা হয় শীতকাতর,

এদের জন্মগত হাড়ের সমস্যা থাকে, মারাত্মক ধরণের বাতের সমস্যা থাকে, এক একাধিক অঙ্গ চিকন হয়ে যায়, মনের জোর বা আত্মবিশ্বাস কমে যায় ইত্যাদি ইত্যাদি।



 Magnesia Carbonica : আলসার হয়ে বা অন্য কোন কারণে কর্ণিয়া গোলাটে হয়ে গেলে বা ছানি

পড়লে ম্যাগ কবি ঔষধটি তা দূর করে দিতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পুরোপুরি না পারলেও দৃষ্টি শক্তির অনেকটা উন্নতি করে দিতে পারে। মাত্রাতিরিক্ত পরিশ্রম বা টেনশানে স্বাস্থ্য ভেঙ্গে পড়েছে, ঠান্ডা বাতাস সহ করতে পারে না, খুবই সেনসেটিভ ইত্যাদি লক্ষণ পেলে এটি প্রয়োগ

করা উচিত। Causticum : অল্পতেই ভীষণ রেগে যায়, শীত সহ্য করতে পারেন না, শরীরের এক বা অনেক জায়গায় প্যারালাইসিস (অবশ) হয়ে থাকে, দাঁড়িয়ে পায়খানা করলে ভালোভাবে করতে পারা যায়, পেটে বা শরীরের বিভিন্ন স্থানে জ্বালাপোড়া করে, গোসল করলে

রোগ বেড়ে যায়, অন্যের দুঃখ-কষ্ট সহ্য করতে পারে, অন্যায়ের প্রতিবাদ না করে থাকতে পারে না ইত্যাদি লক্ষণের উপর ভিত্তি করে কষ্টিকাম প্রয়োগ করতে হয়। Calcarea Carbonica : মোটা থলথলে শারীরিক গঠন, মাথা বড়, পা সব সময় ঠান্ডা থাকে, শিশুকালে

দাঁত উঠতে বা হাঁটা শিখতে দেরী হয় থাকে, শরীরের চাইতে পেট বেশী মোটা, খুব সহজে মোটা হয়ে যায়, প্রস্রাব-পায়খানা-ঘাম সব কিছু থেকে টক গন্ধ আসে, হাতের তালু মেয়েদের হাতের মতো নরম (মনে হবে হাতে কোন হাড়ই নেই), মাথা ঘামে বালিশ ভিজে যায়, মুখমন্ডল

ফোলাফোলা ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে প্রয়োগ করতে হয়।